1. nagorikit@gmail.com : admin :
  2. khoborbd.live@gmail.com : administrator :
মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
Adsense এ ব্যাংক একাউন্ট যোগ করে কিভাবে টাকা তুলবেন দেখে নিন। সুনামগঞ্জে অর্ধ-বার্ষিক বিচার বিভাগীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত জামালগঞ্জে কতিপয় পুলিশ সদস্য কর্তৃক গ্রামবাসীকে হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন জুলাই শক্তিকে সঙ্গে নিয়ে এদেশকে পরিবর্তন করবো : নাহিদ ইসলাম উদ্বোধনের অপেক্ষায় অত্যাধুনিক সুনামগঞ্জ উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন নিহতদের মধ্যে ১৭ জনই শিশু: ডা. সায়েদুর রহমান বঙ্গবন্ধুর শতর্বষ উপলক্ষে শ্রমিকলীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও কেককাটা মুজিব শতবর্ষ বার্ষিকীতে অভিনন্দন জানান যুক্তরাজ্য প্রবাসী ড.সামছুল হক চৌধুরী সুনামগঞ্জে বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগের উদ্যোগে মুজিব শতবর্ষ পালন উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের উদ্যোগে মুজিব শতবর্ষ পালন মুজিব শতবর্ষে অভিনন্দন জানান নান্দনিক সুনামগঞ্জের রুপকার ব্যারিষ্টার এনামুল কবির ইমন

ছাত্রীকে পর্ন ভিডিও দেখতে বাধ্য করার অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গিয়াস আটক

  • আপডেট করা হয়েছে মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
  • ৯৭ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধিঃ

সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মাইজবাড়ি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের চার ছাত্রীকে পর্ন ভিডিও দেখতে বাধ্য করার অভিযোগে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গিয়াস উদ্দিনকে (৪৬) পুলিশে দিয়েছে অভিভাবক ও এলাকাবাসী।

আজ বিকেলে ক্ষুব্ধ অভিভাবকরা প্রথমে বিদ্যালয় ঘেরাও দিয়ে ওই শিক্ষককে মারধরের চেষ্টা করেন। পরে পুলিশ গিয়ে তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।

ছাত্রীদের অভিভাবকরা অভিযোগ করে বলেন, মঙ্গলবার বেলা ৩টার দিকে বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির চার ছাত্রীকে বিদ্যালয়ের ছাদে ঢেকে নিয়ে যান প্রধান শিক্ষক।

এ সময় তার মোবাইলে থাকা অশ্লীল ভিডিও ক্লিপ ছাত্রীদের দেখতে বাধ্য করেন।
ছাত্রীরা দেখতে না চাইলে ছাত্রীদের সঙ্গে অশালীন আচরণ করেন প্রধান শিক্ষক। তাদেরকে বিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার এবং পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেওয়ার হুমকি দেন তিনি।

এ সময় দুই ছাত্রী পালিয়ে আসলেও দুজনকে ছাদে আটকে রাখেন ওই শিক্ষক।

পরে অভিভাবকরা খবর পেয়ে এলাকার লোকজনকে জড়ো করে ওই শিক্ষককে ঘেরাও করে রাখেন। পরে শিক্ষকের ফোন পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাকে তাদের হেফাজতে নেয়।

অভিযোগকারী এক ছাত্রীর অভিভাবক বলেন, ওই শিক্ষক ছাত্রীদের অশ্লীল ভিডিও দেখতে বাধ্য করেছেন। কাউকে এ নিয়ে কোনো কিছু বললে স্কুল থেকে বের করে দেওয়ারও হুমকি দেন তিনি। প্রায়ই ছাত্রীদের সঙ্গে এমন অশালীন আচরণ করতেন ওই শিক্ষক।

সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আবুল হোসেন জানান, বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক এবং লজ্জার। ওই এলাকা থেকে মঙ্গলবার দুপুরে ফোনে তাকে বিষয়টি জানালে তিনি ওই বিদ্যালয়ে যান।

সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সহিদুর রহমান জানান, তারা খবর পেয়ে ওই বিদ্যালয়ের গিয়ে দেখনে কয়েকশ’ লোক বিদ্যালয় ঘেরাও করে আছে। পরে প্রধান শিক্ষককে থানায় নিয়ে আসেন তারা।

তিনি বলেন,‘আমরা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি। ওই শিক্ষক বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে আছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

Designed by: Nagorik It.Com