1. nagorikit@gmail.com : admin :
  2. khoborbd.live@gmail.com : administrator :
মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ০১:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
Adsense এ ব্যাংক একাউন্ট যোগ করে কিভাবে টাকা তুলবেন দেখে নিন। সুনামগঞ্জে অর্ধ-বার্ষিক বিচার বিভাগীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত জামালগঞ্জে কতিপয় পুলিশ সদস্য কর্তৃক গ্রামবাসীকে হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন জুলাই শক্তিকে সঙ্গে নিয়ে এদেশকে পরিবর্তন করবো : নাহিদ ইসলাম উদ্বোধনের অপেক্ষায় অত্যাধুনিক সুনামগঞ্জ উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন নিহতদের মধ্যে ১৭ জনই শিশু: ডা. সায়েদুর রহমান বঙ্গবন্ধুর শতর্বষ উপলক্ষে শ্রমিকলীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও কেককাটা মুজিব শতবর্ষ বার্ষিকীতে অভিনন্দন জানান যুক্তরাজ্য প্রবাসী ড.সামছুল হক চৌধুরী সুনামগঞ্জে বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগের উদ্যোগে মুজিব শতবর্ষ পালন উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের উদ্যোগে মুজিব শতবর্ষ পালন মুজিব শতবর্ষে অভিনন্দন জানান নান্দনিক সুনামগঞ্জের রুপকার ব্যারিষ্টার এনামুল কবির ইমন

ভারতের নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে ইউরোপের এমপিরা

  • আপডেট করা হয়েছে বুধবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২০
  • ৪৮ বার পড়া হয়েছে

ভারতের বিতর্কিত নতুন নাগরিকত্ব আইন প্রত্যাহার করার দাবি জানিয়ে একটি প্রস্তাবের ওপর ইউরোপীয় পার্লামেন্টে আলোচনা শুরু হয়েছে, পরে তা ভোটাভুটির জন্য পেশ করা হবে।

ওই পার্লামেন্টের ৭৫১জন সদস্যের মধ্যে দুই তৃতীয়াংশেরও বেশি সদস্য এই প্রস্তাবটিকে সমর্থন করছেন – এবং তাদের আনা প্রস্তাবে ভারতের নতুন আইনটিকে ‘বৈষম্যমূলক’ ও ‘বিভাজন সৃষ্টিকারী’ বলে বর্ণনা করা হয়েছে।

এই পদক্ষেপ ভারতের জন্য কূটনৈতিকভাবে অস্বস্তিকর হলেও সরকারি কর্মকর্তারা অবশ্য নাগরিকত্ব আইনকে পুরোপুরি ভারতের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়’ বলেই দাবি করছেন।

বহু ইউরোপীয় দেশেও যে অনুরূপ অভিবাসন আইন আছে সেটাও তারা মনে করিয়ে দিচ্ছেন।

প্রায় ছ’মাস আগে ভারত সরকার যখন কাশ্মীরের বিশেষ স্বীকৃতি বাতিল করেছিল, তখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ভারতকে যতটা বিরূপ সমালোচনা সামলাতে হবে বলে ধারণা করা হয়েছিল শেষ পর্যন্ত তার কিছুই হয়নি।

কিন্তু প্রতিবেশী দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব দেওয়ার বিধান এনে ভারতের আনা নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন শুধু দেশের ভেতরেই তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ছে না, ইউরোপীয় পার্লামেন্টেও তা এখন দিল্লিকে চরম বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছে।

 

ভারতের বিরুদ্ধে প্রস্তাবটি যারা এনেছেন, সেই এমইপি-দের অন্যতম স্পেন থেকে নির্বাচিত বামপন্থী রাজনীতিবিদ আইডোইয়া ভিলানুয়েভা।

তিনি বিবিসিকে বলছিলেন, “সারা পৃথিবীতেই আমরা দেখছি মানবাধিকার ও নাগরিক স্বাধীনতা খর্ব করা হচ্ছে, রাজনৈতিক ভিন্নমতাবলম্বীদের বিরুদ্ধে আইন বানানো হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়া সেন্সরশিপের মুখে পড়ছে, অভিবাসী ও শরাণার্থীদের অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে।”

“দুর্ভাগ্যবশত বিশ্বের অন্যতম প্রধান গণতন্ত্র ভারতও এর ব্যতিক্রম নয়।”

“এই পটভূমিতে আমরা মনে করছি অধিকার অর্জনের লড়াই আন্তর্জাতিক রাজনীতির এজেন্ডা থেকে যাতে সরে না যায়, সে জন্যই এখানে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের কিছু দায়িত্ব থেকে যায়।”

ভারতের বিরুদ্ধে যৌথভাবে এই প্রস্তাবটি এনেছে পাঁচটি রাজনৈতিক গোষ্ঠী, যাদের মধ্যে বামপন্থীরা, অতি-বাম এবং পরিবেশবাদী বিভিন্ন দল রয়েছে।

ইউরোপিয়ান্স কনজার্ভেটিভস ও রিফর্মিস্টস বা ইসিআর নামে ৬৬-জন এমইপি-র একটি দল শেষ মুহুর্তে নিজেদের এই প্রস্তাব থেকে সরিয়ে নিয়েছে, ফলে এটিকে এখন সমর্থন করছেন ইইরোপীয় পার্লামেন্টের মোট ৫৬০জন মেম্বার।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন

Designed by: Nagorik It.Com